গার্মেন্টস শিল্পের জন্য বাংলায় প্রশ্ন ও উত্তর
বেসিক প্রশ্ন
প্রশ্ন
– ১.
গার্মেন্টস শব্দের
অর্থ
কি?
উত্তরঃ
পোশাক
বা
অ্যাপারেল।
প্রশ্ন
– ২.
বাংলাদেশের প্রথম
গার্মেন্টস ফ্যাক্টরীর নাম
কি
এবং
কত
সালে
চালু
হয়?
উত্তরঃ
রিয়াজ
গার্মেন্টস, ১৯৬০
সালে
ঢাকার
উর্দু
রোডে।
প্রশ্ন
– ৩.
ক্লদিং
টেকনোলোজির সংজ্ঞা
দাও।
উত্তরঃ
পোশাকের সাথে
সম্পর্কযুক্ত যে
কোন
প্রযুক্তির প্রয়োগ
বা
ব্যবহার এবং
তদসম্পর্কিত যাবতীয়
কলাকৌশলকেই ক্লদিং
টেকনোলোজি বা
পোশাক
প্রযুক্তি বলে।
প্রশ্ন
– ৪.
বাংলাদেশ মোট
আয়ের
শতকরা
কত
ভাগ
পোশাক
রপ্তানি করে
অর্জন
করে?
উত্তরঃ
প্রায়
শতকরা
৮০
ভাগ।
প্রশ্ন
– ৫.
গার্মেন্টস শিল্পে
মহিলা
শ্রমিকের সংখ্যা
কত?
উত্তরঃ
প্রায়
শতকরা
৯০
ভাগই
নারী
শ্রমিক।
প্রশ্ন
– ৬.
বিশ্ব
বাজারে
এবং
বাংলাদেশে গার্মেন্টস ক্যাটাগরির সংখ্যা
কত?
উত্তরঃ
বিশ্ব
বাজারে
মোট
১২৫
টি
এবং
বাংলাদেশ আমেরিকায় ২০
টি
ক্যাটাগরি পোশাক
সরবরাহ
করে।
প্রশ্ন
– ৭.
গার্মেন্টস উৎপাদন
প্রণালীর বিভিন্ন ধাপ
বা
সেকশনের নাম
লিখ।
উত্তরঃ
কাটিং
সেকশন,
সুইং
সেকশন,
ফিনিশিং সেকশন
ইত্যাদি।
প্রশ্ন
– ৮.
কাটিং
সেকশনের কাজ
কি?
উত্তরঃ
প্যাটার্ন অনুযায়ী কাপড়
কাটাই
হল
কাটিং
সেকশনের কাজ।
প্রশ্ন – ৯. সুইং সেকশনের কাজ কি?
উত্তরঃ কাটিং সেকশন থেকে খিন্ডিত কাপড়কে সেলাই মেশিনের সাহায্যে সেলাই করাই হল সুইং সেকশনের কাজ।
প্রশ্ন – ১০. ফিনিশিং সেকশনের কাজ কি?
উত্তরঃ সুইং সেকশন হতে সংগৃহীত কাপড়কে বায়ারের অর্ডার অনুযায়ী ফিনিশিং ম্যাটারিয়ালস প্রয়োগ, আয়রনিং, ফোল্ডিং, প্যাকিং এবং কার্টুন করে রপ্তানিযোগ্য করাই হল ফিনিশিং সেকশনের কাজ।
প্রশ্ন – ১১. যান্ত্রিক সেলাই মেশিন কে আবিষ্কার করেন?
উত্তরঃ চার্লস ফ্রেডরিক ১৭৫৫ সালে যান্ত্রিক সেলাই মেশিন আবিষ্কার করেন।
প্রশ্ন – ১২. টেইলরিং প্রণালির সংজ্ঞা দাও।
উত্তরঃ কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তির জন্য তার শরীরের মাপ নিয়ে হ্যান্ড কাচি দ্বারা কাপড় কেটে সেলাই মেশিন দ্বারা সেলাই করে পোশাক তৈরি করাকে টেইলরিং বলা হয়।
প্রশ্ন – ১৩. ইন্ডাস্টিয়াল পদ্ধতির পোশাক তৈরি বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ পুরুষ, মহিলা, বালক বা বালিকার দেহের আদর্শ মাপ নিয়ে একটি নির্দিষ্ট ডিজাইনের এবং বিভিন্ন সাইজের হাজার হাজার পিস গার্মেন্টস তৈরি করাকে ইন্ডাস্টিয়াল পদ্ধতির পোশাক তৈরি করা বলে।
প্রশ্ন – ১৪. ইন্ডাস্টিয়াল পদ্ধতিতে একটি পোশাক তৈরি করতে কত সময় লাগে?
উত্তরঃ প্রায় ১ মিনিট থেকে ১ মিনিট ৩০ সেকেন্ড।
প্রশ্ন – ১৫. ডেনিম কোন শ্রেণীর কাপড়?
উত্তরঃ সাধারণত ২/১ বা ৩/১ ওয়ার্প ফেসড টুইল কাপড়।
প্রশ্ন – ১৬. গেবার্ডিন কোন
শ্রেনীর কাপড়?
উত্তরঃ
এটি
২/২ ওয়ার্প ফেসড
টুইল
কাপড়।
প্রশ্ন
– ১৭.
গার্মেন্টস ক্লথ
কাকে
বলে?
উত্তরঃ
পোশাক
তৈরির
জন্য
যে
নির্দিষ্ট গুনাগুনের কাপড়
ব্যবহৃত হয়
তাকে
গার্মেন্টস ক্লথ
বলে।
প্রশ্ন
– ১৮.
জিন্স
কাপড়
বলতে
কি
বুঝ?
উত্তরঃ
এটি
সাধারণত ওয়ার্প
ফেসড
টুইল
কাপড়
যা
কার্ডেড কটন
সুতা
দ্বারা
তৈরি।
প্রশ্ন
– ১৯.
লেবেলে
কি
কি
তথ্য
দেওয়া
থাকে?
উত্তরঃ
পোশাকের সাইজ,
আঁশের
ধরন,
পরিচর্যা বিষয়ক,
কোন
দেশের
তৈরি
এবং
কোন
কোম্পানির তৈরি।
প্রশ্ন
– ২০.
প্রধান
লেবেলে
কি
লেখা
থাকে?
উত্তরঃ
কোম্পানির নাম
ও
দেশের
নাম।
প্রশ্ন – ২১. সাব লেবেলগুলোর নাম লিখ।
উত্তরঃ সাইজ লেবেল, ফেয়ার লেবেল, মুল্য লেবেল, কম্পোজিশন লেবেল।
প্রশ্ন – ২২. আগুন প্রতিরোধক পোশাকে ব্যবহারের জন্য কি ধরনের সুতা ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ অ্যারামাইড থ্রেড।
প্রশ্ন – ২৩. ট্রিমিংস শব্দের অর্থ কি?
উত্তরঃ ট্রিমিংস শব্দের অর্থ উপকরণ। যেমন – জিপার, লেবেল, সুতা, বোতাম, লাইনিং ইন্টারলাইনিং ইত্যাদি।
প্রশ্ন – ২৪. লেবেলের সংজ্ঞা দাও।
পোশাকের সাথে লাগানো উপাদান, যাতে বিভিন্ন প্রকার তথ্য (পোশাকের সাইজ, আঁশের ধরন, পরিচর্যা বিষয়ক, কোন দেশের তৈরি এবং কোন কোম্পানির তৈরি ইত্যাদি) সংযুক্ত থাকে, তাকে লেবেল বলে।
প্রশ্ন – ২৫. মোটিফ কাকে বলে?
উত্তরঃ পোশাকের সৌন্দর্য ব্রিদ্ধির উদ্দেশ্যে পোশাকের বাইরের দিকে যে অতিরিক্ত বিশেষ অংশ লাগানো থাকে, তাকে মোটিফ বলে।
প্রশ্ন – ২৬. মনোফিলামেন্ট সুতা কাকে বলে?
উত্তরঃ একটিমাত্র ফিলামেন্ট দ্বারা গঠিত সুতাকে মনোফিলামেন্ট সুতা বলে।
প্রশ্ন – ২৭. প্যাটার্ন এর সংজ্ঞা দাও।
উত্তরঃ একটি পোশাকের প্রত্যেকটি অংশের অবিকল প্রতিরূপ শক্ত সমতল কাগজের বোর্ডে নির্ডিষ্ট মাপে নকশা তৈরি করাকে প্যাটার্ন বলে।
প্রশ্ন – ২৮. প্যাটার্ন প্রধানত কত প্রকার?
উত্তরঃ দুই প্রকার। যথাঃ ক. স্যাম্পল প্যাটার্ন, খ. প্রোডাকশন প্যাটার্ন।
প্রশ্ন – ২৯. স্যাম্পল প্যাটার্ন কাকে বলে?
উত্তরঃ যে প্যাটার্ন অনুযায়ী স্যাম্পল বা নমুনা কাটা হয়, তাকে স্যাম্পল প্যাটার্ন বলে।
প্রশ্ন – ৩০. প্রোডাকশন প্যাটার্ন কাকে
বলে?
উত্তরঃ
যে
প্যাটার্ন অনুযায়ী গার্মেন্টস শিল্পে
শত
শত
পিস
পোশাক
তৈরি
করা
হয়,
তাকে
প্রোডাকশন প্যাটার্ন বলে।
প্রশ্ন
– ৩১.
পোশাক
শিল্পে
কতভাবে
প্যাটার্ন তৈরি
করা
হয়?
উত্তরঃ
দুইভাবে। যথাঃ
ক.
ব্লক
প্যাটার্ন, খ.
গার্মেন্টস প্যাটার্ন।
প্রশ্ন
– ৩২.
ব্লক
প্যাটার্ন বা
বেসিক
প্যাটার্ন কাকে
বলে?
উত্তরঃ
ব্লক
প্যাটার্ন বা
বেসিক
প্যাটার্ন বলতে
মূল
প্যাটার্নকে বুঝায়,
যা
একটি
নির্দিষ্ট শারীরিক গঠনের
সাথে
মানানসই।
প্রশ্ন
– ৩৩.
নমুনা
পোশাক
বলতে
কি
বুঝ?
উত্তরঃ
প্রতিটি স্টাইলের উৎপাদনের পূর্বে
উক্ত
স্টাইলের একটি
নমুনা
তৈরি
করা
হয়,
যাকে
নমুনা
পোশাক
বলে।
প্রশ্ন
– ৩৪.
অনুমোদিত বা
অ্যাপ্রুভাল নমুনা
কি?
উত্তরঃ
ক্রেতার প্রদত্ত প্রাথমিক পর্যায়ে যে
নমুনা
তৈরি
করা
হয়
তাকে
অনুমোদিত বা
অ্যাপ্রুভাল নমুনা
বলে।
প্রশ্ন – ৩৫. প্রোডাকশন স্যাম্পল কাকে বলে?
উত্তরঃ উৎপাদন চলাকালীন অবস্থায় ক্রেতা কিছু উৎপাদিত দ্রব্য (পোশাক) সংগ্রহ করে থাকেন। যা থেকে তিনি বুঝতে চেষ্টা করেন তার অর্ডার দেওয়া মালামালের গুণগত মাণ ঠিক আছে কি না।
প্রশ্ন – ৩৬. ফ্যাশন শো স্যাম্পল কাকে বলে?
উত্তরঃ যে স্যাম্পল নিয়ে ক্রেতা বিজ্ঞাপনের উদ্দেশ্যে ফ্যাশন শো করে থাকেন তাকে ফ্যাশন শো স্যাম্পল বলে।
প্রশ্ন – ৩৭. কাপড় বিছানোর সংজ্ঞা দাও।
উত্তরঃ একাধিক পোশাকের কাপড় একবারে কাটার জন্য উৎপাদনের পরিকল্পনা এবং মার্কারের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ অনুযায়ী নির্ধারিত দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে স্তর আকারে কাপড় সাজানোর প্রক্রিয়াকে কাপড় বিছানো বলে।
প্রশ্ন – ৩৮. নিটেড কাপড় বিছানোর কত ঘন্টা পর কাটা হয়?
উত্তরঃ ১২ থেকে ২৪ ঘন্টা পর।
প্রশ্ন – ৩৯. কাপড়ের
লে
তৈরি
করা
হয়
কেন?
উত্তরঃ
কাপড়
বাচানোর জন্য
ও
পোশাক
প্রতি
কাপড়
কাটার
সময়
বাচানোর জন্য।
প্রশ্ন
– ৪০.
সোজা
লে
বলতে
কি
বুঝায়?
উত্তরঃ
একই
প্রকার
লে
এর
মধ্যে
কাপড়ের
প্রতিটি প্লাই
মার্কারের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী পূর্ণ
দৈর্ঘ্যে বিছানো
হয়।
প্রশ্ন
– ৪১.
ওয়ান
পিস
বেন্ডেড কলার
কাকে
বলে?
উত্তরঃ
যে
কলার
ব্যান্ড এক
পিস
কাপড়
দ্বারা
তৈরি
হয়
তাকে
ওয়ান
পিস
বেন্ডেড কলার
বলে।
প্রশ্ন
– ৪২.
স্পোর্টস ওপেন
রাউন্ডেড কলার
কাকে
বলে?
উত্তরঃ
ব্যান্ড ছাড়া
শুধু
কলার
যদি
গলাত
বিছানো
থাকে,
তবে
তাকে
স্পোর্টস ওপেন
রাউন্ডেড কলার
বলে।
প্রশ্ন
– ৪৩.
সেলাই
সুতার
সাইজ
বা
কাউন্টকে কি
বলে?
উত্তরঃ
টিকিট
নাম্বার।
প্রশ্ন
– ৪৪.
সেলাই
সুতার
মধ্যে
কি
ধরনের
ফিনিশিং মেটারিয়ালস ব্যবহার করা
হয়?
উত্তরঃ
লুব্রিক্যান্ট।
প্রশ্ন
– ৪৫.
সুতার
মেট্রিক নাম্বার ৮০/২ হলে, টিকিট
নাম্বার কত?
উত্তরঃ
১২০।
প্রশ্ন
– ৪৬.
ফেব্রিক লে
বলতে
কি
বুঝ?
উত্তরঃ
কাপড়
বিছানোর পর
কাপড়ের
স্তরসমূহ যে
আকার
ধারণ
করে
তাকে
ফেব্রিক লে
বলে।
প্রশ্ন – ৪৭. কাপড়ের
লে
তৈরির
মৌলিক
লে
শর্ত
কয়টি?
উত্তরঃ
৩
টি।
প্রশ্ন
– ৪৮.
কাপড়ের
মোড়ক
বলতে
কি
বুঝ?
উত্তরঃ
খোলা
অবস্থায় কাপড়কে
স্তরে
স্তরে
সাজানোকে কাপড়ের
মোড়ক
বলে।
প্রশ্ন
– ৪৯.
প্লাই
বলতে
কি
বুঝ?
উত্তরঃ
ফেব্রিক লে
এর
মধ্যে
একটি
কাপড়কে
প্লাই
বলে।
প্রশ্ন
– ৫০.
স্প্লাইসের অপর
নাম
কি?
উত্তরঃ
ওভারল্যাপিং।
প্রশ্ন
– ৫১.
স্প্লাইস কত
প্রকার
ও
কি
কি?
উত্তরঃ
দুই
প্রকার। যথাঃ
ক.
সরলরেখা স্প্লাইস, খ.
ইন্টারলক স্প্লাইস।
প্রশ্ন
– ৫২.
স্প্লাইসের কারণ
কি?
উত্তরঃ
ক.
কাপড়ের
মধ্যে
কোন
ধরনের
দাগ
থাকলে।
খ.
কাপড়
ছেঁড়া
বা
বা
ছিদ্রযুক্ত হলে।
গ.
কাপড়ের
রোলের
কাপড়
শেষ
হয়ে
গেলে
নতুন
রোল
সংযুক্ত করতে
হয়,
যার
ফলে
স্প্লাইস করার
প্রয়োজন হয়।
প্রশ্ন
– ৫৩.
কাপড়া
কাটা
কাকে
বলে।
উত্তরঃ
কাপড়
বিছানোর পর
নাইফ
দ্বারা
পোশাকের বিভিন্ন অংশ
কাটাকে
কাপড়
কাটা
বলে।
প্রশ্ন
– ৫৪.
কাপড়
কাটার
শর্তাবলি কি
কি?
উত্তরঃ
ক.
কাটার
সূক্ষ্মতা, খ.
সুন্দর
কর্তিত
প্রান্ত, গ.
পোড়া
ও
গলনহীন
প্রান্ত, ঘ.
কাপড়ের
লে
ধারক,
ঙ.
সামঞ্জস্যপূর্ন কাটা।
প্রশ্ন
– ৫৫.
রাউন্ড
নাইফ
মেশিনের আর.পি.এম ও
ব্লেডের উচ্চতা
কত?
উত্তরঃ
আর.পি.এম ১০০০
থেকে
৩৫০০
ও
ব্লেডের উচ্চতা
১০
থেকে
৩৩
মিটার।
প্রশ্ন
– ৫৬.
পোশাক
শিল্পে
কাপড়
কাটার
জন্য
সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়
কোন
নাইফ
মেশিন?
উত্তরঃ
স্ট্রেইট নাইফ
কাটিং
মেশিন।
প্রশ্ন
– ৫৭.
ওয়াটার
জেট
কাটিং
মেশিনের পানির
চাপ
কত?
উত্তরঃ
প্রতি
বর্গিঞ্চিতে ৬০,০০০ পাউন্ড।
প্রশ্ন
– ৫৮.
স্ট্রেইট নাইফ
কাটিং
মেশিনের স্ট্রোক কত?
উত্তরঃ
২.৫ থেকে ৪.৫ সেন্টিমিটার।
প্রশ্ন
– ৫৯.
প্রাকৃতিক আঁশ
থেকে
প্রাপ্ত সেলাই
সুতা
কি
কি?
উত্তরঃ
ক.
লিনেন
সুতা,
খ.
সিল্কের সুতা,
গ.
কটন
সুতা,
ঘ.
ভিসকস
সুতা।
প্রশ্ন
– ৬০.
সিনথেটিক আঁশ
থেকে
প্রাপ্ত সেলাই
সুতা
কি
কি?
উত্তরঃ
ক.
পলিয়েস্টার থ্রেড,
খ.
নাইলন
থ্রেড,
গ.
অ্যারামাইড থ্রেড।
প্রশ্ন
– ৬১.
মাল্টিফিলামেন্ট থ্রেড
কাকে
বলে?
উত্তরঃ
একাধিক
ফিলামেন্ট একত্রে
পাক
দিয়ে
যে
সুতা
তৈরি
করা
হয়,
তাকে
মাল্টিফিলামেন্ট থ্রেড
বলে।
প্রশ্ন
– ৬২.
সেলাই
সুতা
প্রধানত কত
প্রকার?
উত্তরঃ
দুই
প্রকার। যথাঃ
ক.
কটন
সুতা,
খ.
ফিলামেন্ট সুতা।
প্রশ্ন – ৬৩. সেলাই
সুতার
সংজ্ঞা
দাও।
উত্তরঃ
পোশাকের বিভিন্ন অংশ
জোড়া
দেওয়ার
জন্য
যে
সুতা
ব্যবহার করা
হয়,
তাকে
সেলাই
সুতা
বলে।
প্রশ্ন
– ৬৪.
মার্সেরাইজড সুতা
কাকে
বলে?
উত্তরঃ
যে
সকল
কটন
থ্রেডকে কস্টিক
সোডা
দ্রবণে
টান
টান
অবস্থায় ফিনিশিং করা
হয়,
তাকে
মার্সেরাইজড সুতা
বলে।
প্রশ্ন
– ৬৫.
ইন্ট্রালুপিং কি?
উত্তরঃ
যখন
একটি
সুতার
লুপ
একই
সুতার
অন্য
একটি
লুপের
মধ্য
দিয়ে
অতিক্রম করে
তখন
তাকে
ইন্ট্রালুপিং বলে।
প্রশ্ন
– ৬৬.
ইন্টারলুপিং কি?
উত্তরঃ
যখন
একটি
সুতার
লুপ
অন্য
একটি
সুতার
লুপের
মধ্য
দিয়ে
অতিক্রম করে
তখন
তাকে
ইন্টারলুপিং বলে।
প্রশ্ন
– ৬৭.
ইন্টারলেসিং কি?
উত্তরঃ
যখন
একটি
অন্য
একটি
সুতা
বা
লুপের
উপর
দিয়ে
অতিক্রম করে
তখন
তাকে
ইন্টারলেসিং বলে।
প্রশ্ন
– ৬৮.
সেলাই
এর
সংজ্ঞা
দাও।
উত্তরঃ
সুই
ও
সুতার
সাহায্যে দুটি
কাপড়ের
প্রান্তভাগ জোড়া
লাগানো
বা
একই
কাপড়ের
প্রান্তভাগ সেলাই
করাকেই
সেলাই
বলে।
প্রশ্ন
– ৬৯.
ওভারলক
মেশিনের এস.পি.এম কত?
উত্তরঃ
৬৫০০
থেকে
৮৫০০।
প্রশ্ন – ৭০. ফ্ল্যাটলক মেশিনের এস.পি.এম কত?
উত্তরঃ
৬০০০।
প্রশ্ন
– ৭১.
অ্যালাউন্স কি?
উত্তরঃ
শরীরের
মাপের
সাথে
আরো
কিছু
অতিরিক্ত মাপ
যোগ
করে
পোশাক
তৈরি
করা
হয়,
তাকে
অ্যালাউন্স বলে।
প্রশ্ন
– ৭২.
বাস্ট
পয়েন্ট
কি?
উত্তরঃ
বুকের
সবচেয়ে
দৃশ্যমান স্থানকে (বুনি)
বাস্ট
পয়েন্ট
বলে।
প্রশ্ন
– ৭৩.
সি.এম.টি কি?
উত্তরঃ
কাট
মেইক
ট্রিম।
প্রশ্ন
– ৭৪.
ডিসপোজেবল গার্মেন্টস কি?
উত্তরঃ
যে
সকল
গার্মেন্টস শুধুমাত্র একবার
ব্যবহার করে
ফেলে
দেওয়া
হয়,
তাকে
ডিসপোজেবল গার্মেন্টস বলে।
প্রশ্ন
– ৭৫.
গ্রেডিং কি?
উত্তরঃ
পোশাকের মাস্টার প্যাটার্ন হতে
বিভিন্ন সাইজের
প্যাটার্ন তৈরি
করাকে
গ্রেডিং বলে।
প্রশ্ন
– ৭৬.
এন.এস.আ কি?
উত্তরঃ
নো
সীম
অ্যালাউন্স।
প্রশ্ন
– ৭৭.
ইন্টারলাইনিং এর
সংজ্ঞা
দাও।
উত্তরঃ
পোশাকের কোন
অংশকে
সুদৃঢ়
করার
জন্য
অথবা
কাঙ্ক্ষিত আকৃতি
দেয়ার
জন্য
এবং
পোশাককে শক্তিশালী করার
জন্য
দুই
বা
ততোধিক
পড়তা
কাপড়ের
মধ্যে
অতিরিক্ত একটি
বা
একাধিক
কাপড়
জাতীয়
পদার্থ
ব্যবহার করা
হয়,
তাকে
ইন্টারলাইনিং বলে।
প্রশ্ন
– ৭৮.
ইন্টারলাইনিং পোশাকের কোন
কোন
অংশে
ব্যবহার করা
হয়?
উত্তরঃ
সাধারণত পোশাকের কলার,
কাফ,
ওয়েস্ট
ব্যান্ড, ফেসিং
এবং
কোটের
সম্মুখভাগে ব্যবহার করা
হয়।
প্রশ্ন
– ৭৯.
ইন্টারলাইনিং কত
প্রকার
ও
কি
কি?
উত্তরঃ
দুই
প্রকার?
যথাঃ
ক.
সিউন
ইন্টারলাইনিং, খ.
ফিউজিবল ইন্টারলাইনিং।
প্রশ্ন
– ৮০.
সিউন
ইন্টারলাইনিং কাকে
বলে?
উত্তরঃ
যে
সকল
ইন্টারলাইনিং পোশাকের মূল
কাপড়ের
সাথে
সেলাই
করে
জোড়া
লাগানো
হয়,
তাকে
সিউন
ইন্টারলাইনিং বলে।
প্রশ্ন
– ৮১.
ফিউজিবল ইন্টারলাইনিং কাকে
বলে?
উত্তরঃ
যে
সকল
ইন্টারলাইনিং পোশাকের মূল
কাপড়ের
সাথে
তাআপ
ও
চাপের
সাহায্যে জোড়া
লাগানো
হয়,
তাকে
ফিউজিবল ইন্টারলাইনিং বলে।
প্রশ্ন
– ৮২.
ফিউজিবল ইন্টারলাইনিং এর
জন্য
সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কত?
উত্তরঃ
১৭০º
সেলসিয়াস।
প্রশ্ন
– ৮৩.
ফিউজিং
কাকে
বলে?
উত্তরঃ
পোশাকশিল্পে ফিউজিবল ইন্টারলাইনিংকে পোশাকের কাপড়ের
মাঝখানে বসিয়ে
উচ্চ
তাপ
ও
চাপের
মাধ্যমে পোশাকের মূল
কাপড়ের
সাথে
লাগিয়ে
দেয়াকে
ফিউজিং
বলে।
প্রশ্ন – ৮৪. পিলিং স্ট্রেংথ কেন ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ বন্ড স্ট্রেংথ মাপার জন্য।
প্রশ্ন – ৮৫. ইন্টারলাইনিংকে কাপড়ের সাথে আটকাতে কি ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ রেজিন জাতীয় পদার্থ।
প্রশ্ন – ৮৬. রেজিন কি?
উত্তরঃ এক ধরনের আঠালো পদার্থ।
প্রশ্ন – ৮৭. ফিউজিবল ইন্টারলাইনিংকে ফিউজড করার জন্য কি দরকার হয়?
উত্তরঃ রেজিন কোটিং।
প্রশ্ন – ৮৮. রেজিনের প্রলেপ কাপড়ের উভয় দিকে লাগানোর জন্য কোন কোটিং করা হয়?
উত্তরঃ ইমালশন কোটিং।
প্রশ্ন – ৮৯. রেজিন কোটিং কি?
ইন্টারলাইনিংকে কাপড়ের সাথে লাগানোর জন্য এর পৃষ্ঠদেশে আঠা জাতীয় পদার্থ দ্বারা প্রলেপ দেওয়া হয়। এ প্রলেপ দেয়াকে রেজিন কোটিং বলে।
প্রশ্ন – ৯০. ফিড মেকানিজমের সংজ্ঞা দাও।
উত্তরঃ সেলাই করে উৎপন্ন সিমের চেহারা ও গুণগত বৈশিষ্ট্য ভাল পাওয়ার জন্য সঠিক ও সুষম দৈর্ঘ্যের স্টিচ তৈরি করার জন্য বিভিন্ন যন্ত্রাংশের সমন্বয়ে যে মেকানিজম তৈরি করা হয়, তাকে ফিড মেকানিজম বলে।
প্রশ্ন – ৯১. প্লেইন সুইং মেশিনে কোন ফিড মেকানিজ ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ ড্রপ ফিড মেকানিজম।
প্রশ্ন – ৯২. কয়েকটি সেলাই সুতার প্যাকেজের নাম লিখ।
উত্তরঃ স্পুল, কপ, কৌন, ভি-কৌন, কনটেইনার ইত্যাদি।
প্রশ্ন – ৯৩. সেলাই সুতায় ব্যবহৃত অন্যতম ফিনিশিং উপাদান কি?
উত্তরঃ লুব্রিকেন্ট।
প্রশ্ন – ৯৪. মেট্রিক কাউন্টের সংজ্ঞা দাও।
উত্তরঃ এক কিলোগ্রাম ওজনের সুতার মধ্যে ১০০০ মিটার দৈর্ঘ্যের যতগুলো হ্যাংক থাকে তাকে মেট্রিক কাউন্ট বলে।
প্রশ্ন – ৯৫. সবচেয়ে ছোট প্যাকেজের নাম কি?
উত্তরঃ স্পুল প্যাকেজ।
প্রশ্ন – ৯৬. সবচেয়ে বড় প্যাকেজের নাম কি?
উত্তরঃ কনটেইনার।
প্রশ্ন – ৯৭. স্পুলে কত মিটার সুতা জড়ানো যায়?
উত্তরঃ ১০০ থেকে ৫০০ মিটার।
প্রশ্ন – ৯৮. কপে কত মিটার সুতা জড়ানো যায়?
উত্তরঃ ১০০০ থেকে ২৫০০ মিটার।
প্রশ্ন – ৯৯. কৌনে কত মিটার সুতা জড়ানো যায়?
উত্তরঃ ৫০০০ মিটার বা আরো বেশি দৈর্ঘের।
প্রশ্ন – ১০০. ভি-কৌনে কত মিটার সুতা জড়ানো যায়?
উত্তরঃ ১০০০ থেকে ৫০০০ মিটার।
প্রশ্ন – ১০১. লার্জ প্যাকেজে কত মিটার সুতা জড়ানো যায়?
উত্তরঃ ২০,০০০ বা আরও অধিক।
প্রশ্ন – ১০২. নিটেড কাপড় কোন গুণ সম্পন্ন?
উত্তরঃ উচ্চ স্থিতিস্থাপক গুণ সম্পন্ন।
প্রশ্ন – ১০৩. সর্বাধিক ব্যবহৃত নিটিং মেশিন কোনটি?
উত্তরঃ সার্কুলার নিটিং মেশিন।
প্রশ্ন – ১০৪. ব্ল্যাঙ্ক কি?
উত্তরঃ পোশাকের টুকরার পরিমাপ অনুযায়ী আয়তাকার নিটেড কাপড়কে ব্ল্যাঙ্ক বলে।
প্রশ্ন – ১০৫. কভার ফ্যাক্টর কি?
উত্তরঃ কভার ফ্যাক্টর দ্বারা কাপড় কতটুকু ডিলা বা টাইট হবে তা নির্ণয় করা হয়।
প্রশ্ন – ১০৬. নিট গার্মেন্টস এর জন্য কয়েকটি ক্যাটাগরি উল্লেখ কর।
উত্তরঃ ক. ফুললি কাট, খ. ফুললি ফ্যাশনড, গ. স্টিচ সেপড কাট, ঘ. ইন্টিগ্রাল।
প্রশ্ন – ১০৭. নিটিং
মেশিনের কয়েকটি
যন্ত্রাংশের নাম
লিখ।
উত্তরঃ
ফ্রেম,
ক্যাম,
বেস
বল,
সিংকার,
হুক,
ক্লিপ
ইত্যাদি।
প্রশ্ন
– ১০৮.
বেস
প্লেট
কি?
উত্তরঃ
সিলিন্ডার যার
মধ্যে
স্থাপন
করা
হয়,
তাকে
বেস
প্লেট
বলে।
প্রশ্ন
– ১০৯.
লিংকিং
মেশিন
বলতে
কি
বুঝ?
উত্তরঃ
নিটেড
কাপড়ের
তৈরি
পোশাকের অংশসমূহ একটি
বিশেষ
সেলাই
মেশিনের সাহায্যে সেলাই
করা
হয়,
তাকে
লিংকিং
মেশিন
বলে।
প্রশ্ন
– ১১০.
কোর্স
ডেনসিটি কি?
উত্তরঃ
অনুভূমিকভাবে লুপের
ঘনত্বকে কোর্স
ডেনসিটি বলে।
প্রশ্ন
– ১১১.
নিট
ফেব্রিক এর
কোয়ালিটি বলতে
কি
বুঝ?
উত্তরঃ
একটি
গ্রহনযোগ্য মানকে
বুঝায়,
যা
ক্রেতার কাছে
গ্রহনযোগ্য।
Sewing Practice
প্রশ্ন
– ১.
নিডেল
কি?
উত্তরঃ
নিডেল
হচ্ছে
সেলাইয়ের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি
উপাদান।
প্রশ্ন
– ২.
নিডেল
কত
প্রকার?
উত্তরঃ
দুই
প্রকার। যথাঃ
ক.
হ্যান্ড নিডেল,
খ.
মেশিন
নিডেল।
প্রশ্ন
– ৩.
টিপ
কি?
উত্তরঃ
নিডেল
পয়েন্টের সুচালো
প্রান্তটিই নিডেল
টিপ।
প্রশ্ন
– ৪.
এমব্রয়ডারীর জন্য
কয়
ধরনের
নিডেল
ব্যবহার করা
হয়?
উত্তরঃ
তিন
ধরনের।
প্রশ্ন
– ৫.
নিডেল
পয়েন্ট
কত
প্রকার
ও
কি
কি?
উত্তরঃ
দুই
প্রকার। যথাঃ
ক.
ক্লথ
পয়েন্ট,
খ.
কাটিং
পয়েন্ট।
প্রশ্ন
– ৬.
ক্লথ
পয়েন্ট
নিডেল
কাকে
বলে?
উত্তরঃ
কাপড়
সেলাই
করার
জন্য
যে
পয়েন্ট
বিশিষ্ট নিডেল
ব্যবহার করা
করা
হয়,
তাকে
ক্লথ
পয়েন্ট
নিডেল
বলে।
প্রশ্ন – ৭. কাটিং পয়েন্ট নিডেল কাকে বলে?
উত্তরঃ সাধারণত শিট মেটারিয়াল – চামড়া, প্লাস্টিক প্রভৃতি সেলাই করার জন্য যে পয়েন্ট বিশিষ্ট নিডেল ব্যবহার করা করা হয়, তাকে কাটিং পয়েন্ট নিডেল বলে।
প্রশ্ন – ৮. বল পয়েন্ট নিডেল কত প্রকার?
উত্তরঃ তিন প্রকার।
প্রশ্ন – ৯. বুনন কাপড় সেলাইয়ে সাধারণত কোন ধরনের নিডেল ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ সেট পয়েন্ট নিডেল।
প্রশ্ন – ১০. সেট পয়েন্ট কত প্রকার?
উত্তরঃ তিন প্রকার। যথাঃ ক. স্লিম সেট পয়েন্ট, খ. মিডিয়াম সেট পয়েন্ট, গ. হেভি সেট পয়েন্ট।
প্রশ্ন – ১১. নিডেল সাইজ বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ নিডেলের ব্লেডের মধ্যবর্তী স্থানের ব্যাসের পরিমাপের উপর ভিত্তি করে নিডেলের যে নাম্বারিং করা হয় যা নিডেলের মোটা চিকন নির্দেশ করে, তাকে নিডেল সাইজ বলে।
প্রশ্ন – ১২. নিডেল পয়েন্টের কাজ কি?
উত্তরঃ নিডেল পয়েন্টের কাজ হচ্ছে কাপড়ের কোন ক্ষতি সাধন না করে কাপড়েকে ভেদ করা।
প্রশ্ন – ১৩. এমব্রয়ডারী নিডেল কাকে বলে?
উত্তরঃ কাপড়ের উপর বিভিন্ন নকশা তৈরির জন্য যে ধরনের নিডেল ব্যবহার করা হয়, তাকে এমব্রয়ডারী নিডেল বলে।
প্রশ্ন – ১৪. একটি নিডেলের ব্লেডের মধ্যবর্তী স্থানের ব্যাস ১.২ সে.মি হলে, ঐ নিডেলের সাইজ কত হবে?
উত্তরঃ ১২০Nm.
প্রশ্ন – ১৫. সেলাই মেশিন কি?
উত্তরঃ যে মেশিনের সাহায্যে কাপড় বা পোশাক সেলাই করা হয়, তাকে সেলাই মেশিন বলে।
প্রশ্ন – ১৬. প্রেসার বার
এর
কাজ
কি?
উত্তরঃ
প্রেসার বার
এর
সাহায্যে প্রেসার ফুটকে
উপরে
তোলা
ও
নিচে
নামানো
হয়।
প্রশ্ন
– ১৭.
সেলাই
মেশিনের প্রেসার ফুট
এর
কাজ
কি?
উত্তরঃ
সেলাইয়ের সময়
কাপড়কে
ফিড
ডগের
উপর
নমনীয়ভাবে চেপে
ধরে
রাখা।
প্রশ্ন
– ১৮.
প্রেসার ফুট
দেখতে
কেমন?
উত্তরঃ
এটি
দেখতে
অনেকটা
পায়ের
পাতার
মত।
এর
মাঝখানে কিছুটা
ফাঁক
থাকে
বলে
ইহা
দু’ভাগে বিভক্ত।
প্রশ্ন
– ১৯.
নিডেল
আই
কাকে
বলে?
উত্তরঃ
নিডেলের মাথায়
সুতা
পড়ানোর
জন্য
যে
ছিদ্র
থাকে,
তাকে
নিডেল
আই
বলে।
প্রশ্ন
– ২০.
সেলাই
মেশিন
কত
প্রকার
ও
কি
কি?
উতরঃ
সেলাই
মেশিন
প্রধানত দুই
প্রকার। যথাঃ
ক.
ম্যানুয়ালি অপারেটেড সেলাই
মেশিন,
খ.
ইলেক্ট্রিক্যালি অপারেটেড সেলাই
মেশিন।
প্রশ্ন
– ২১.
ইন্ডাস্ট্রিয়াল সেলাই
মেশিন
কাকে
বলে?
উত্তরঃ
গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিতে যে
সকল
সেলাই
মেশিন
ব্যবহৃত হয়,
তাকে
ইন্ডাস্ট্রিয়াল সেলাই
মেশিন
বলে।
প্রশ্ন – ২২. সেলাই
মেশিনের ফিড
মেকানিজম কি
কি
যন্ত্রাংশ নিয়ে
গঠিত?
উত্তরঃ
ক.
প্রেসার ফুট,
খ.
থ্রোট
প্লেট
ও
গ.
ফিড
ডগ।
প্রশ্ন
– ২৩.
অতি
হালকা
কাপড়ের
জন্য
ফিড
ডগের
দাঁতের
পিচ
কত?
উত্তরঃ
১.০ – ১.২৫
মি.মি।
প্রশ্ন
– ২৪.
হালকা
থেকে
মধ্যম
কাপড়ের
জন্য
ফিড
ডগের
দাঁতের
পিচ
কত?
উত্তরঃ
১.৩ মি.মি
– ১.৬ মি.মি।
প্রশ্ন
– ২৫.
মোটা
কাপড়ের
জন্য
ফিড
ডগের
দাঁতের
পিচ
কত?
উত্তরঃ
২.৫ মি.মি।
প্রশ্ন
– ২৬.
সিম
পাকার
কি?
উত্তরঃ
সেলাইরেখা বরাবর
কাপড়
কুঁচকে
গেলে
তাকে
সিম
পাকার
বলে।
প্রশ্ন
– ২৭.
কোন
যন্ত্রাংশের সাহায্যে ফিড
ডগের
গতি
নিয়ন্ত্রণ করা
হয়?
উত্তরঃ
স্টিচ
রেগুলেটর লিভার
এর
সাহায্যে ফিড
ডগের
গতি
নিয়ন্ত্রণ করা
হয়।
প্রশ্ন
– ২৮.
স্টিচ
কি?
উত্তরঃ
সেলাইয়ের প্রতিটি ক্ষুদ্রতম একককে
স্টিচ
বলে।
অর্থাৎ,
সুতাসহ
নিডেল
একবার
কাপড়
ছেদ
করে
উপরে
উঠলে
যে
ফোঁড়
বা
সেলাইয়ের অংশ
উৎপন্ন
হয়,
তাকে
স্টিচ
বলে।
প্রশ্ন
– ২৯.
সেলাই
মেশিনের এস.পি.এম কি?
উত্তরঃ
সেলাই
মেশিনের গতিকে
অর্থাৎ
প্রতি
মিনিটে
উৎপন্ন
স্টিচ
সংখ্যাকে এস.পি.এম বলে।
প্রশ্ন
– ৩০.
সেলাইয়ের সমস্যাগুলো কি
কি?
উত্তরঃ
সেলাইয়র ক্ষেত্রে তিন
ধরনের
সমস্যা
হতে
পারে।
যথাঃ
ক.
স্টিচ
গঠনের
সমস্যা,
খ.
পাকার
সমস্যা,
গ.
সেলাইরেখা বরাবর
কাপড়
ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া।
প্রশ্ন
– ৩১.
কত
ধরনের
স্টিচ
আছে?
উত্তরঃ
প্রায়
৭০
ধরনের
স্টিচ
দেখতে
পাওয়া
যায়।
প্রশ্ন
– ৩২.
পোশাক
শিল্পে
কয়
ধরনের
স্টিচ
ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ
১৮
– ২০
ধরনের।
প্রশ্ন
– ৩৩.
দর্জি
দোকানে
বা
বাসাবাড়িতে কয়
ধরনের
স্টিচ
ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ
২
– ৩
ধরনের।
প্রশ্ন
– ৩৪.
সকল
স্টিচকে কয়টি
শ্রেনীতে ভাগ
করা
যায়?
উত্তরঃ
ছয়টি
শ্রেনীতে।
প্রশ্ন
– ৩৫.
স্টিচ
ক্লাশ
– ৩০১
কন
ধরনের
স্টিচ?
উত্তরঃ
লক
স্টিচ।
প্রশ্ন
– ৩৬.
ব্যাক
টেকিং
কি?
উত্তরঃ
সেলাইয়ের শুরুতে
এবং
শেষে
পোশাকের আধ
ইঞ্চি
পরিমাণ
স্থানে
ডাবল
সেলাই
দেয়াকে
ব্যাক
টেকিং
বলে।
প্রশ্ন
– ৩৭.
ব্যাক
টেকিং
কেন
দেয়া
হয়?
উত্তরঃ
সেলাইয়ের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা পাওয়ার
জন্য।
প্রশ্ন
– ৩৮.
স্টি
ক্লাশ
– ৫০৩
কি
নামে
পরিচিত?
উত্তরঃ
ওভার
লক
মেশিন
নামে
পরিচিত।
প্রশ্ন
– ৩৯.
কি
কি
উপায়ে
সেলাই
গঠিত
হয়?
উত্তরঃ
তিন
উপায়ে।
যথাঃ
ক.
ইন্ট্রালুপিং, খ.
ইন্টারলুপিং, গ.
ইন্টারলেসিং।
প্রশ্ন
– ৪০.
স্টিচ
ক্লাশ
– ২০৯
কি
কাজে
ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ
দামী
পোশাক
ও
পোশাকের প্রান্ত সেলাইয়ের জন্য।
প্রশ্ন
– ৪১.
লক
স্টিচ
মেশিনের গতি
কত?
উত্তরঃ
১৫০০
– ৫৫৫০
এস.পি.এম।
প্রশ্ন
– ৪২.
চেইন
স্টিচ
সেলাই
মেশিনের গতি
কত?
উত্তরঃ
৮০০০
এস.পি.এম।
প্রশ্ন
– ৪৩.
ব্লাইন্ড স্টিচ
কাকে
বলে?
উত্তরঃ
যে
স্টিচ
শুধুমাত্র নিডেল
গ্রুপের মাধ্যমে উৎপন্ন
হয়
এবং
এক
পাশে
সেলাই
দেখা
যায়,
তাকে
ব্লাইন্ড স্টিচ
বলে।
প্রশ্ন
– ৪৪.
সিম
কাকে
বলে?
উত্তরঃ
যে
রেখা
বরাবর
একাধিক
পরতা
কাপড়কে
জোড়া
লাহানো
হয়,
তাকে
সিম
বলে।
প্রশ্ন
– ৪৫.
সিমের
শক্তি
কেমন
হওয়া
উচিত?
উত্তরঃ
সিমের
শক্তি
কাপড়ের
শক্তির
চেয়ে
কম
বা
সমান
হওয়া
উচিত।
প্রশ্ন
– ৪৬.
সিমের
আরামপ্রদতা বলতে
কি
বুঝ?
উত্তরঃ
সিমের
আরামপ্রদতা বলতে
বুঝায়
পোশাক
ব্যবিহারের সময়
যেন
সিমের
কারণে
শরীরে
উহা
কোন
অস্বস্থিভাব বা
অসুবিধার সৃষ্টি
না
করে।
প্রশ্ন
– ৪৭.
সিম
প্রধানত কত
প্রকার?
উত্তরঃ
ছয়
প্রকার।
প্রশ্ন – ৪৮. পোশাক
তৈরিতে
কোন
সিম
সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ
সুপার
ইমপোজড
সিম।
প্রশ্ন
– ৪৯.
পোশাক
তৈরিতে
কোন
সিম
সবচেয়ে
কম
ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ
লেপড
সিম।
প্রশ্ন
– ৫০.
বাউন্ড
সিম
কি
কি
পোশাকে
ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ
গেঞ্জি,
জাঙ্গিয়া, প্যান্ট, মেয়েদের পোশাক,স্লিপিং স্যুট ইত্যাদি।
প্রশ্ন
– ৫১.
ফ্লাট
সিম
কোন
পোশাক
তৈরিতে
ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ
নিট
কাপড়ের
পোশাক
ও
আন্ডার
গার্মেন্টস তৈরিতে।
প্রশ্ন
– ৫২.
জিন্সের প্যান্ট তৈরিতে
কোন
শ্রেনির সিম
ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ
ক্লাশ
– ২,
লেপড
সিম।
প্রশ্ন – ৫৩. সেলাইয়ের সময়
কাপড়ের
গতি
নিয়ন্ত্রণ করতে
কি
প্রয়োজন হয়?
উত্তরঃ
ফিড
মেকানিজম প্রয়োজন হয়।
প্রশ্ন
– ৫৪.
ফিড
মেকানিজম কয়
প্রকার?
উত্তরঃ
ছয়
প্রকার।
প্রশ্ন
– ৫৫.
সর্বাধিক ব্যবহৃত ফিড
মেকানিজম কোনটি?
উত্তরঃ
ড্রপ
ফিড
মেকানিজম।
প্রশ্ন
– ৫৬.
থ্রোট
প্লেটের অপর
নাম
কি?
উত্তরঃ
নিডেল
প্লেট।
প্রশ্ন
– ৫৭.
সেলাই
মেশিনের ফিড
মেকানিজমের কাজ
কি?
উত্তরঃ
কাপড়
মেশিনে
ফিড
করা
এবং
কাপড়কে
সামনে
এগিয়ে
নেয়া।
Garments CAD and CAM
প্রশ্ন – ১. কম্পিউটার এইডেড
ডিজাইন
বা
ক্যাড
বলতে
কি
বুঝ?
উত্তরঃ
ক্যাড
এক
ধরনের
ডিজাইন
কার্যক্রম, যা
কম্পিউটার ব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন ডিজাইনের উন্নয়ন,
বিশ্লেষণ, তৈরি,
পরিবর্তন, পরিবর্ধন বা
পরিপূর্ণ বিকাশে
ব্যবহার করা
হয়।
প্রশ্ন – ২. কম্পিউটার এইডেড
ম্যানুফ্যাকচারিং বা
ক্যাম
বলতে
কি
বুঝ?
উত্তরঃ
যখন
কম্পিউটার সিস্টেমকে প্ল্যান, পরিচলন
এবং
প্রত্যক্ষ ও
পরোক্ষভাবে উৎপাদনীয় কারখানার কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার করা
হয়,
তখন
তাকে
কম্পিউটার এইডেড
ম্যানুফ্যাকচারিং বলে।
প্রশ্ন – ৩. ক্যাড
সফটওয়ার কি?
উত্তরঃ
এক
ধরনের
ডিজাইনেবল সফটওয়ার, যাতে
বিভিন্ন ডাটা
ইনপুটে
সহজেই
প্রয়োজনীয় ড্রইং
ডিজাইন
অঙ্কন,
পরিবর্তন করা
যায়।
প্রশ্ন – ৪. ক্যাড
হার্ডওয়ার কি?
উত্তরঃ একটি সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট, যা একাধিক ওয়ার্ক স্টেশন (গ্রাফিক্স ডিসপ্লে টার্মিনালসহ) এবং আনুষাঙ্গিক ডিভাইস যেমন – প্রিন্টার, প্লটার, ড্রাফটিং সরঞ্জামাদি নিয়ে গঠিত।
প্রশ্ন – ৫. ক্যাড
সেকশনে
কি
কি
কাজ
করা
হয়?
উত্তরঃ
গার্মেন্টস ডিজাইন,
স্যাম্পল ডেভেলপমেন্ট, প্যাটার্ন ডিজাইন,
মার্কার মেকিং
ইত্যাদি।
প্রশ্ন – ৬. কোন
স্থানকে গার্মেন্টস এর
মূলবিন্দু বলা
হয়?
উত্তরঃ
ক্যাড
রুমকে।
প্রশ্ন
– ৭.
ক্যাড/ক্যামের এর প্রচলন শুরু
হয়
কখন
থেকে?
উত্তরঃ
বিগত
আশির
দশক
থেকে।
প্রশ্ন – ৮. মার্কার কয়টি
ধাপে
করা
হয়?
উত্তরঃ
তিনটি
ধাপে।
প্রশ্ন – ৯. কি
কি
পদ্ধতিতে প্যাটার্ন তৈরি
করা
যায়?
উত্তরঃ
দুই
পদ্ধতিতে। যথাঃ
ক.
ম্যানুয়াল পদ্ধতি,
খ.
কম্পিউটারাইজড পদ্ধতি।
প্রশ্ন – ১০. ওয়ার্ক
এরিয়া
কি?
উত্তরঃ
ক্যাড
সফটওয়ারের যে
স্থানে
প্যাটার্ন এর
কাজ
করা
হয়,
তাকে
ওয়ার্ক
এরিয়া
বলে।
প্রশ্ন – ১১. প্যাটার্ন প্রসেসিং কাকে
বলে?
উত্তরঃ
যে
প্রক্রিয়ায় প্যাটার্ন তৈরির
পর
পরবর্তী ধাপ
অর্থাৎ
মার্কার সম্পন্ন করার
জন্য
ধাপে
ধাপে
প্যাটার্নগুলোকে প্রক্রিয়াকরণ করা
হয়,
তাকে
প্যাটার্ন প্রসেসিং বলে।
প্রশ্ন – ১২. প্যাটার্ন ডিজিটাইজিং কাকে
বলে?
উত্তরঃ
যে
প্রক্রিয়ায় ডিজিটাইজিং বোর্ড
এর
উপর
ম্যানুয়াল প্রক্রিয়ায় তৈরি
প্যাটার্নগুলোকে নির্দিষ্ট নিয়মে
ক্যাড
সফটওয়ারে ডাটা
প্রবেশ
করানো
হয়,
তাকে
ডিজিটাইজিং বলে।
প্রশ্ন – ১৩. প্যাটার্ন ডিজাইন
সিস্টেম কাকে
বলে?
উত্তরঃ
PDS এর
বিভিন্ন অপশন
ব্যবহার করে
পোশাকের ডিজাইন
অনুযায়ী যেখানে
প্যাটার্ন গ্রেডিং করা
হয়,
ঐ
স্থানকে প্যাটার্ন ডিজাইন
সিস্টেম বলে।
প্রশ্ন – ১৪. কোন
সাউজের
উপর
ভিত্তি
করে
প্যাটার্ন গ্রেডিং করা
হয়?
উত্তরঃ
বেস
সাইজের
উপর।
প্রশ্ন – ১৫. ক্যাড
সফটওয়ারে কোন
মাধ্যমে গ্রেড
রুল
লেখা
হয়?
উত্তরঃ
রুল
টেবল
এর
মাধ্যমে।
প্রশ্ন – ১৬. গ্রেড
রুল
এ
কি
কাজ
করা
হয়?
উত্তরঃ
প্যাটার্ন এর
সাইজ
লেখা
হয়।
প্রশ্ন – ১৭. নিউমেরিক পদ্ধতিতে কিভাবে
সাউজ
লিখা
হয়?
উত্তরঃ
শুধুমাত্র সংখ্যা
দিয়ে।
যেমন
– ৮,
১০,
১২
ইত্যাদি।
প্রশ্ন – ১৮. আলফা-নিউমেরিক পদ্ধতিতে কিভাবে সাউজ লিখা
হয়?
উত্তরঃ
শুধুমাত্র বর্ণ
যেমন
– S, M, L, XL, XXL ইত্যাদি অথবা
সংখ্যা
ও
বর্ণের
সমন্বয়ে যেমন
– 3T, 4T, 5T ইত্যাদি।
প্রশ্ন – ১৯. সাইজ
মেজারমেন্ট শিট
কি?
উত্তরঃ
পোশাক
তৈরির
জন্য
বায়ার
যে
পরিমাপের তালিকা
প্রদান
করে
থাকেন,
তাকে
সাইজ
মেজারমেন্ট শিট
বলে।
প্রশ্ন – ২০. বেস
সাইজ
কি?
উত্তরঃ
পোশাকের যে
সাইজ
এর
স্যাম্পল গার্মেন্টস তৈরি
করে
অ্যাপ্রুভাল এর
জন্য
বায়ার
এর
নিকট
উপস্থাপন করা
হয়,
তাকে
বেস
সাইজ
বলে।
প্রশ্ন – ২১. গ্রেড
রুল
টেবল
কি?
উত্তরঃ
প্রতিটি প্যাটার্ন এসাইজ
লেখার
কাজটিকে গ্রেড
রুল
টেবল
বলে
প্রশ্ন – ২২. প্যাটার্ন ডিজাইনিং কাকে
বলে?
উত্তরঃ
গার্মেন্টস কারখানায় পোশাক
তৈরির
পূর্বে
একটি
পোশাকের প্রতিটি অংশের
অবিকল
প্রতিচ্ছবি তৈরি
করাই
হচ্ছে
প্যাটার্ন ডিজাইনিং।
প্রশ্ন – ২৩. ক্যাদ
এর
সাহায্যে কোন
কোন
কাজ
করা
যায়?
উত্তরঃ
দুই
ধরনের।
যথাঃ
ক.
প্যাটার্ন মেকিং,
খ.
মার্কার মেকিং।
প্রশ্ন – ২৪. কিভাবে
কাপড়
সেভ
করা
যায়?
উত্তরঃ
মার্কার তৈরির
সময়
প্যাটার্নসমূহ সঠিকভাবে তুলনামূলক কম
আয়তনে
প্লেস
করার
মাধ্যমে।
প্রশ্ন – ২৫. মডেল
কি?
উত্তরঃ
মডেল
হচ্ছে
প্যাটার্ন এর
সকল
পিস
এর
একটি
গ্রুপ,
যা
দ্বারা
একটি
পূর্ণাঙ্গ পোশাক
তৈরি
করা
যায়।
প্রশ্ন – ২৬. শেডিং
মার্কার কি?
উত্তরঃ
ফেব্রিকের শেডিং
বিবেচনা করে
যে
মার্কার তৈরি
করা
হয়,
তাকে
শেডিং
মার্কার বলে।
প্রশ্ন – ২৭. নন-শেডিং মার্কার কি?
উত্তরঃ
যে
ফেব্রিকের শেডিং
থাকে
না
তা
বিবেচনা করে
যে
মার্কার তৈরি
করা
হয়,
তাকে
নন-শেডিং মার্কার বলে।
প্রশ্ন – ২৮. ওয়ান
ওয়ে
মার্কার কি?
উত্তরঃ
যে
মার্কার এ
প্যাটার্ন পিসগুলো একই
দিকে
মুখ
করে
বসানো
হয়,
তাকে
ওয়ান
ওয়ে
মার্কার বলে।
প্রশ্ন – ২৯. টু
ওয়ে
মার্কার কি?
উত্তরঃ
যে
মার্কার এ
প্যাটার্ন পিসগুলো উভয়
দিকে
মুখ
করে
বসানো
হয়,
তাকে
টু
ওয়ে
মার্কার বলে।
প্রশ্ন – ৩০. চেক/প্লেইড মার্কার কি?
উত্তরঃ
চেক
কাপড়ের
বিষয়
বিবেচনা করে
চেক
মিলিয়ে
যে
মার্কার তৈরি
করা
হয়,
তাকে
চেক/প্লেইড মার্কার বলে।
প্রশ্ন – ৩১. ফেব্রিক কনজাম্পশন কাকে
বলে?
উত্তরঃ
একটি
পূর্নাঙ্গ পোশাক
তৈরি
করতে
যে
পরিমাণ
ফেব্রিকের প্রয়োজন হয়,
তাকে
ফেব্রিক কনজাম্পশন বলে।
প্রশ্ন – ৩২. মার্কার মেকিং
বলতে
কি
বুঝায়?
উত্তরঃ
যে
পদ্ধতিতে কম্পিউটারের সাহায্যে পূর্বে
প্রস্তুতকৃত প্যাটার্নগুলো কতিপয়
ধাপ
অতিক্রমের মাধ্যমে সম্ভাব্য সর্বনিম্ন কাপড়
অপচয়
করে
মার্কার তৈরি
করা
হয়,
তাকে
মার্কার মেকিং
বলে।
প্রশ্ন – ৩৩. কম্পিউটারের সাহায্যে মার্কার তৈরির
সুবিধা
কি?
উত্তরঃ
অতি
অল্প
সময়ে
এবং
নিখুঁতভাবে মার্কার তৈরি
করা
যায়।
ফলে
মার্কার দক্ষতা
বৃদ্ধি
পায়।
প্রশ্ন – ৩৪. স্ট্যাটিক কাটিং
সিস্টেম কি?
উত্তরঃ
ইহা
একটি
উইন্ডোজ ভিত্তিক সফটওয়ার।
প্রশ্ন – ৩৫. আটোমেটিক কাটিং
পদ্ধতির কাটিং
স্পিড
কত?
উত্তরঃ
৩০
সে.মি/সে.
প্রশ্ন – ৩৬. ওভেন
ফেব্রিকের ক্ষেত্রে প্লটারের প্রস্থ
কত?
উত্তরঃ
৭৩
ইঞ্চি।
প্রশ্ন – ৩৭. নিট
ফেব্রিকের ক্ষেত্রে প্লটারের প্রস্থ
কত?
উত্তরঃ
৭২
থেকে
৮৪
ইঞ্চি।
প্রশ্ন – ৩৮. প্লটিং
কি?
উত্তরঃ
ক্যাড
সফটওয়ারের সাহায্যে মার্কার মেকিং
করার
পর
চাহিদা
অনুযায়ী দৈর্ঘ্য ও
প্রস্থ
বিশিষ্ট মার্কার প্লটার
মেশিনে
প্রিন্ট করে
বের
করার
জন্য
যে
প্রক্রিয়াকরণ কয়া
হয়,
তাকে
প্লিটিং বলে।
প্রশ্ন – ৩৯. কাটিং
কি?
উত্তর;
যে
প্রক্রিয়ায় মার্কারের দৈর্ঘ্য ও
প্রস্থ
অনুসারে ফেব্রিক লে
তৈরি
করার
পর
মার্কার অনুযায়ী কাপড়
কেটে
পোশাকের প্রতিটি অংশ
আলাদাভাবে পাওয়া
যায়,
তাকে
কাটিং
বলে।
প্রশ্ন – ৪০. ম্যানুয়াল কাটিং
কাকে
বলে?
উত্তরঃ
যে
প্রক্রিয়ায় দক্ষ
অপারেটরের সাহায্যে স্ট্রেইট নাইফ
বা
ব্যান্ড নাইফ
কাটিং
মেশিন
দ্বারা
মার্কার অনুযায়ী কাপড়
কেটে
পোশাকের প্রতিটি অংশ
আলাদাভাবে পাওয়া
যায়,
তাকে
ম্যানুয়াল কাটিং
বলে।
প্রশ্ন – ৪১. কম্পিউটারাইজড কাটিং কাকে বলে?
উত্তরঃ যে পদ্ধতিতে কম্পিউটারাইজড বা স্বয়ংক্রিয় কাটিন মেশিনের সাহায্যে মার্কার অনুযায়ী কাপড় কেটে পোশাকের প্রতিটি অংশ আলাদাভাবে পাওয়া যায়, তাকে কম্পিউটারাইজড কাটিং বলে।
প্রশ্ন – ৪২. কাপড়
কাটার
শর্তাবলি কি
কি?
উত্তরঃ
ক.
কাটার
সূক্ষ্মতা, খ.
সুন্দর
কর্তিত
প্রান্ত, গ.
পোড়া
বা
গলনহীন
প্রান্ত, ঘ.
কাপড়ের
লে
ধারক,
ঙ.
সামঞ্জস্যপূর্ণ কাটা।
প্রশ্ন – ৪৩. ডিজিটাইজিং কার্সর
বা
হ্যান্ডসেটের বাটন
কয়টি?
উত্তরঃ
১৬
টি।
প্রশ্ন – ৪৪. অটো
মার্ক
এর
কাজ
কি?
উত্তরঃ
প্যাটার্ন গুলো
দিয়ে
স্বয়ংক্রিয়ভাবে মার্কার তৈরি
ও
প্রদর্শন করা।
প্রশ্ন – ৪৫. কাটিং
টেবিলের দৈর্ঘ্য ও
প্রস্থ
কত?
উত্তরঃ
দৈর্ঘ্য ১৫
থেকে
৩০
গজ
এবং
প্রস্থ
৭২
ইঞ্চি।
প্রশ্ন – ৪৬. নচ
ডেপথ
এর
পরিমাপ
কত?
উত্তরঃ
সাধারণত ০.৩০ মি.মি.
প্রশ্ন – ৪৭. অ্যাকুমার্ক এক্সপ্লোরার কি?
উত্তরঃ
একটি
খুবই
শক্তিশালী অ্যাপ্লিকেশন। এটি
প্যাটার্ন ডিজাইন
তৈরির
ক্ষেত্রে ব্যবহার করা
হয়।
প্রশ্ন – ৪৮. মেট্রিক পদ্ধতিতে প্যাটার্ন এর
পরিমাপের একক
কি?
উত্তরঃ
সেন্টিমিটার।
প্রশ্ন – ৪৯. ইম্পেরিয়াল পদ্ধতিতে প্যাটার্ন এর
পরিমাপের একক
কি?
উত্তরঃ
ইঞ্চি।
প্রশ্ন – ৫০. পিস
প্লট
প্যারামিটার এর
সংজ্ঞা
দাও।
উত্তরঃ
কোন
নির্দিষ্ট ডিজাইনের পোশাকের প্যাটার্ন প্রস্তুত সম্পন্ন হওয়ার
পর
উক্ত
প্যাটার্নের কোন
একটি
পিসকে
প্লটার
এর
সাহায্যে প্রিন্ট করে
বের
করার
জন্য
যে
সকল
প্যারামিটার ব্যবহার করা
হয়,
তাকে
পিস
প্লট
প্যারামিটার বলে।
Garments Pattern and Marker Making
প্রশ্ন – ১. বিভিন্ন ধরনের
অ্যালাউন্সের নাম
লিখ।
উত্তরঃ
কাটিং
অ্যালাউন্স, সুইং
অ্যালাউন্স, হেমিং
অ্যালাউন্স, ওয়াশিং
অ্যালাউন্স, ট্রিমিং অ্যালাউন্স ইত্যাদি।
প্রশ্ন – ২. এক
গিরা
সমান
কত
ইঞ্চি?
উত্তরঃ
২.২৫ ইঞ্চি।
প্রশ্ন – ৩. এক
গজ
সমান
কত
ফুট?
উত্তরঃ
৩
ফুট।
প্রশ্ন – ৪. মার্কার দক্ষতা
নির্ণয়ের সূত্রটি লিখ।
উত্তরঃ
মার্কার দক্ষতা
=
মার্কারের মধ্যে
প্যাটার্নসমূহের ক্ষেত্রফল
X ১০০
মার্কারের ক্ষেত্রফল
প্রশ্ন – ৫. স্যাম্পল কাকে
বলে?
উত্তরঃ
প্যাটার্ন ডিজাইন
অনুসারে যে
খসড়া
পোশাক
প্রস্তুত করা
হয়,
তাকে
স্যাম্পল বলে।
প্রশ্ন – ৬. মার্কার তৈরির
সময়
সর্বাধিক বিবেচ্য বিষয়
কোনটি?
উত্তরঃ
মার্কার দক্ষতা।
প্রশ্ন – ৭. মার্কার দক্ষতা
বলতে
কি
বুঝ?
উত্তরঃ
একটি
মার্কারের ক্ষেত্রফলের সাপেক্ষে উক্ত
মার্কারের মধ্যস্থ প্যাটার্নসমূহ কতটুকু
জায়গা
দখল
করে,
তাকে
শতকরা
হারে
প্রকাশ
করাকেই
মার্কার দক্ষতা
বলে।
প্রশ্ন – ৮. মার্কার তৈরির
জন্য
কি
ধরনের
কাগজ
ব্যবহার করা
হয়?
উত্তরঃ
পাতলা
নিউজপ্রিন্ট কাগজ।
প্রশ্ন – ৯. মার্কার মেকিং
টুলস
কাকে
বলে?
উত্তরঃ
মার্কার তৈরির
কাজ
সম্পাদন করার
জন্য
যেসব
যন্ত্রপাতি বা
উপকরন
ব্যবহার করা
হয়,
তাদেরকে মার্কার মেকিং
টুলস
বলে।
প্রশ্ন – ১০. প্যানটোগ্রাফ কি?
উত্তরঃ
যার
সাহায্যে পূর্ণ
দৈর্ঘ্যের প্যাটার্নসমূহকে এক
পঞ্চমাংশ স্কেলে
ছোট
করা
হয়,
তাকে
প্যানটোগ্রাফ বলে।
প্রশ্ন – ১১. কম্পিউটারের সাহায্যে মার্কার তৈরি
করলে
কি
পরিমাণ
কাপড়
সাশ্রয়
হয়?
উত্তরঃ
কমপক্ষে ২%
কাপড়
সাশ্রয়
হয়।
প্রশ্ন – ১২. গ্রেইন
লাইন
কত
প্রকার?
উত্তরঃ
তিন
প্রকার।
প্রশ্ন – ১৩. গ্রেইন
লাইন
কোন
চিহ্ন
দ্বারা
প্রকাশ
করা
হয়?
উত্তরঃ
তীর
চিহ্ন
=> দ্বারা।
প্রশ্ন – ১৪. কম্পিউটার এইডেড
ম্যানুফ্যাকচারিং বলতে
কি
বুঝ?
উত্তরঃ
যে
প্রক্রিয়ায় কম্পিউটারের সাহায্যে উৎপাদনকার্য সম্পাদন করা
হয়,
তাকে
কম্পিউটার এইডেড
ম্যানুফ্যাকচারিং বলে।
প্রশ্ন – ১৫. কম্পিউটারের সাহায্যে কয়ভাবে
মার্কার তৈরি
করা
যায়?
উত্তরঃ
দুই
ভাবে।
যথাঃ
ক.
স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি,
খ.
ইন্টারঅ্যাকটিভ পদ্ধতি।
প্রশ্ন – ১৬. ম্যানুয়াল মার্কার কয়টি
পদ্ধতিতে করা
হয়?
উত্তরঃ
দুই
পদ্ধতিতে। যথাঃ
ক.
পূর্ণ
আকৃতির
প্যাটার্ন সহকারে
মার্কার প্রস্তুত, খ.
ছোট
আকৃতির
প্যাটার্ন সহকারে
মার্কার প্রস্তুত।
0 Comments